মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি পণ্যমেলা ১১ জুলাই

মুক্ত ক্যাম্পাস প্রতিবেদন
রবিবার, ০৭ জুলাই ২০১৯ | ১০:৫৭ অপরাহ্ণ | 385 বার পঠিত
পর্যটকদের জন্য খুলছে মালয়েশিয়া

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই) মালয়েশিয়ার বাজারে বাংলাদেশী পণ্যকে তুলে ধরার লক্ষ্যে ১১ জুলাই ‘চতুর্থ শোকেস বাংলাদেশ-গো গ্লোবাল’ শীর্ষক বাংলাদেশী পণ্যমেলার আয়োজন করতে যাচ্ছে।

বিএমসিসিআই সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন সম্প্রতি এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ১১ জুলাই কুয়ালালামপুরের রয়েল চুলান হোটেলে এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশী পণ্যের প্রচার ও সেবা সম্পর্কে মালয়েশীয় ব্যবসায়ীদের অবহিত করতেই এর আয়োজন করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সি প্রধান অতিথি হিসেবে মেলায় উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহমেদ, মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও শিল্প (এমআইটিআই) প্রতিমন্ত্রী ওয়াইবি ড. ওনং কিয়ান এবং ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম এই প্রদর্শনীতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

মোয়াজ্জেম বলেন, বিএমসিসিআই কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশে হাই-কমিশনের সহযোগিতায় এবং মালয়েশিয়া সাউথ-সাউথ অ্যাসোসিয়েশন (এমএএসএসএ), মালয়েশিয়া এক্সটার্নাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন (এমএটিআরএডিই) ও বাংলাদেশ ইকোনোমিক জোন অথোরিটি (বেজা) এই মেলার আয়োজন করছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা এবং বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যেই শোকেস বাংলাদেশ-গো গ্লোবাল বিএমসিসিআই’র ফ্ল্যাগশিপ ইভেন্টটি আয়োজন করা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবসা ও বিনিয়োগ চর্চা, সুযোগ ও সংশ্লিষ্টদের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জকে তুলে ধরতেই প্রদর্শনীটির আয়োজন করা হচ্ছে। তৈরি পোশক, হিমায়িত মাছ, চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য, চা, ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য, সিরামিকজ টেবিলওয়ার, হালাল দ্রব্য ও আইসিটিসহ টেকসই ও বিশ্বমানের পণ্য বিদেশে রফতানি করে প্রচুর বৈদিশিক মুদ্রা আয় করছে দেশ।

বিএমসিসিআই সভাপতি বলেন, বিএমসিসিআই শুধু মালয়েশিয়াতেই বাংলাদেশী পণ্যের প্রচার চালাচ্ছে না, অধিকন্তু বাংলাদেশে মালয়েশীয় ব্যবসায়ীদের জন্য অপেক্ষাকৃত ভাল বিনিয়োগের প্রস্তাব দিচ্ছে। বাংলাদেশী ও মালয়েশীয় ব্যবসায়ীদের জন্য কয়েকটি পারস্পারিক নেটওয়ার্ক তৈরি করাও এই প্রদর্শনীর লক্ষ্য।

মুক্ত ক্যাম্পাস/এমআর

পূর্ববর্তী নিবন্ধজাককানইবিতে পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় রাউন্ড অনুষ্ঠিত
পরবর্তী নিবন্ধআপন কাহন, বেঁচে আছি ভোরের আশায়